ঢাকা ০৭:৫৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৬ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ




ওমিক্রন ডেল্টার চেয়ে তিনগুণ বেশি সংক্রামক: গবেষণা

কালের ধারা ২৪ ডেস্ক :
  • প্রকাশিত : ০৩:১১:২০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩ ডিসেম্বর ২০২১ ৩২৯ বার পঠিত
কালের ধারা ২৪, অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি
বিজ্ঞাপন
print news

করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট ওমিক্রন।দক্ষিণ আফ্রিকার গবেষকরা বলছেন, করোনা ভাইরাসের ডেল্টা বা বিটা ধরনের চেয়ে এর নতুন ধরন ওমিক্রনে সংক্রমণের ঝুঁকি তিনগুণ বেশি। শুক্রবার এনডিটিভি এ খবর জানায়।

বিজ্ঞাপন

সম্প্রতি দক্ষিণ আফ্রিকার স্বাস্থ্য বিভাগের কাছ থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে এ গবেষণা চালানো হয়েছে। ওমিক্রন নিয়ে এটাই প্রথম কোনো গবেষণা প্রতিবেদন, যেখানে করোনার এ নতুন ধরনের সংক্রমণ ক্ষমতা সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা দেয়া হয়েছে।

আসন্ন গবেষণা প্রতিবেদন রিভিউয়ের আগে মেডিকেল সার্ভারে আপলোড করা হয়েছে। এখনো গবেষণার পর্যালোচনা সম্পন্ন হয়নি।

চলতি বছরের গত ২৭ নভেম্বর পর্যন্ত ২৮ লাখ মানুষের মধ্যে ৩৫ হাজার ৬৭০ জনের পুনঃসংক্রমণ হয়েছে বলে সন্দেহ করা হচ্ছে। ৯০ দিনের ব্যবধানে পরীক্ষা চালানোর পর কারো সংক্রমণ ধরা পড়লে সেটাকে পুনঃসংক্রমণ বলে ধরে নেয়া হয়।

দেশটির এপিডেমিওলজিক্যাল মডেলিং এন্ড অ্যানালাইসিসের ডিএসআই-এনআরএফ সেন্টার অব এক্সেলেন্সের প্রধান জুলিয়েট পুলিয়াম এক টুইটে বলেন, ‘সম্প্রতি অনেক লোকের পুনঃসংক্রমণ দেখা গেছে, যারা আগের তিন (করোনা) ঢেউয়ের সময়ে সংক্রমিত হয়েছিলেন।’

আরও জানা যায়, অনেকে প্রাথমিকভাবে করোনার ডেল্টা ধরনের ঢেউয়ের সময় সংক্রমিত হয়েছিলেন বলেও জানান তিনি। জুলিয়েট পুলিয়াম বলেন, ‘যাদের পূর্ব সংক্রমণের ইতিহাস রয়েছে এবং ওমিক্রন সংক্রমণের তীব্রতার সাথে সম্পর্কিত তাদের ডাটা জরুরিভাবে প্রয়োজন।’




ফেসবুকে আমরা




x

ওমিক্রন ডেল্টার চেয়ে তিনগুণ বেশি সংক্রামক: গবেষণা

প্রকাশিত : ০৩:১১:২০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩ ডিসেম্বর ২০২১
বিজ্ঞাপন
print news

করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট ওমিক্রন।দক্ষিণ আফ্রিকার গবেষকরা বলছেন, করোনা ভাইরাসের ডেল্টা বা বিটা ধরনের চেয়ে এর নতুন ধরন ওমিক্রনে সংক্রমণের ঝুঁকি তিনগুণ বেশি। শুক্রবার এনডিটিভি এ খবর জানায়।

বিজ্ঞাপন

সম্প্রতি দক্ষিণ আফ্রিকার স্বাস্থ্য বিভাগের কাছ থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে এ গবেষণা চালানো হয়েছে। ওমিক্রন নিয়ে এটাই প্রথম কোনো গবেষণা প্রতিবেদন, যেখানে করোনার এ নতুন ধরনের সংক্রমণ ক্ষমতা সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা দেয়া হয়েছে।

আসন্ন গবেষণা প্রতিবেদন রিভিউয়ের আগে মেডিকেল সার্ভারে আপলোড করা হয়েছে। এখনো গবেষণার পর্যালোচনা সম্পন্ন হয়নি।

চলতি বছরের গত ২৭ নভেম্বর পর্যন্ত ২৮ লাখ মানুষের মধ্যে ৩৫ হাজার ৬৭০ জনের পুনঃসংক্রমণ হয়েছে বলে সন্দেহ করা হচ্ছে। ৯০ দিনের ব্যবধানে পরীক্ষা চালানোর পর কারো সংক্রমণ ধরা পড়লে সেটাকে পুনঃসংক্রমণ বলে ধরে নেয়া হয়।

দেশটির এপিডেমিওলজিক্যাল মডেলিং এন্ড অ্যানালাইসিসের ডিএসআই-এনআরএফ সেন্টার অব এক্সেলেন্সের প্রধান জুলিয়েট পুলিয়াম এক টুইটে বলেন, ‘সম্প্রতি অনেক লোকের পুনঃসংক্রমণ দেখা গেছে, যারা আগের তিন (করোনা) ঢেউয়ের সময়ে সংক্রমিত হয়েছিলেন।’

আরও জানা যায়, অনেকে প্রাথমিকভাবে করোনার ডেল্টা ধরনের ঢেউয়ের সময় সংক্রমিত হয়েছিলেন বলেও জানান তিনি। জুলিয়েট পুলিয়াম বলেন, ‘যাদের পূর্ব সংক্রমণের ইতিহাস রয়েছে এবং ওমিক্রন সংক্রমণের তীব্রতার সাথে সম্পর্কিত তাদের ডাটা জরুরিভাবে প্রয়োজন।’