ঢাকা ০১:২৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ




মৌসুম শেষে জমে উঠেছে পেয়ারার ভাসমান হাট

ঝালকাঠি প্রতিনিধি, মোঃ তপু মাঝি:
  • প্রকাশিত : ০৫:১৬:৩৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ৫ সেপ্টেম্বর ২০২১ ৫৯০ বার পঠিত
কালের ধারা ২৪, অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি
বিজ্ঞাপন
print news

মৌসুম শেষে জমে উঠেছে পেয়ারার ভাসমান হাট

ঝালকাঠি প্রতিনিধি, মোঃ তপু মাঝি: পেয়ারা মৌসুমের শেষ সময়ে আটঘর কুরিয়ানা ভিমরুলীতে জমে উঠেছে ভাসমান পেয়ারার হাট। প্রতিবছর আষাঢ় থেকে শ্রাবণ এই দু’মাস পাইকার ও পর্যটকদের উপচে পড়া ভিড় থাকে এখানকার খাল-বিল ও হাট বাজারে।

বিজ্ঞাপন

ভাসমান পেয়ারা বাজারের শুরুতে দেশব্যাপী লকডাউন থাকায় অনেকটাই খারাপ পেয়ারার বাজার  কেটেছে। শেষ মৌসুমের দেশ লকডাউন না থাকায় বেড়েছে বেচাকেনা। তার সাথে সাথে ভাসমান হাট ও পেয়ারা বাগান দেখতে আসছেন দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে হাজার হাজার পর্যটক।

করোনার প্রভাবে গত দু’বছর ধরে ক্ষতির সম্মুখীন হয়ে থাকেন অসংখ্য পেয়ারা চাষীরা এবছরের শেষ মুহুর্তে কিছুটা লাভের মুখ দেখে অনেক খুশি পেয়ারা চাষীরা। পিরোজপুরের স্বরূপকাঠি আটঘর কুড়িয়ানা এবং ঝালকাঠির ভিমরুলি  এই অঞ্চলের জমিতে পেয়ারার ফলন হয়ে থাকে।

দেশের পাশাপাশি জেলা সহ রাজধানীতেও প্রতিদিন যাচ্ছে এখানকার পেয়ারা। চাষীরা বাগান থেকে পেয়ারা সংগ্রহ করে ভাসমান হাট গুলোতে এনে বিভিন্ন অঞ্চলের পাইকারদের কাছে বিক্রি করেন। পেয়ারা চাষিরা বলেন বর্তমানে পেয়ারার মণপ্রতি ৫০০ থেকে ৮০০ টাকায় বিক্রি করা হচ্ছে।

৪নং আটঘর কুরিয়ানা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মিঠুন হালদার বলেন, আটঘর কুড়িয়ানা ও পার্শ্ববর্তী ঝালকাঠি জেলা সদর ভিমরুলি সহ গ্রামের বাসিন্দারা শতবছর ধরে বংশানুক্রমে পেয়ারা চাষ করে আসছেন। তিনি আরো বলেন মৌসুমের শুরুতে দেশব্যাপী লকডাউন থাকাতে পেয়ারার দাম একেবারেই কম ছিল ছিলনা কোন পর্যটক। করোনার পরিস্থিতি ভালো হওয়াতে সরকার লকডাউন সম্পুর্ন ভাবে শিথিল করেছে তাই পেয়ারার মৌসুম শেষটা অনেক ভালো। তাই অনেক ভালো দামে বিক্রি হচ্ছে পেয়ারা এবং বিভিন্ন স্থান থেকে পর্যটক আসছেন।




ফেসবুকে আমরা




x

মৌসুম শেষে জমে উঠেছে পেয়ারার ভাসমান হাট

প্রকাশিত : ০৫:১৬:৩৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ৫ সেপ্টেম্বর ২০২১
বিজ্ঞাপন
print news

মৌসুম শেষে জমে উঠেছে পেয়ারার ভাসমান হাট

ঝালকাঠি প্রতিনিধি, মোঃ তপু মাঝি: পেয়ারা মৌসুমের শেষ সময়ে আটঘর কুরিয়ানা ভিমরুলীতে জমে উঠেছে ভাসমান পেয়ারার হাট। প্রতিবছর আষাঢ় থেকে শ্রাবণ এই দু’মাস পাইকার ও পর্যটকদের উপচে পড়া ভিড় থাকে এখানকার খাল-বিল ও হাট বাজারে।

বিজ্ঞাপন

ভাসমান পেয়ারা বাজারের শুরুতে দেশব্যাপী লকডাউন থাকায় অনেকটাই খারাপ পেয়ারার বাজার  কেটেছে। শেষ মৌসুমের দেশ লকডাউন না থাকায় বেড়েছে বেচাকেনা। তার সাথে সাথে ভাসমান হাট ও পেয়ারা বাগান দেখতে আসছেন দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে হাজার হাজার পর্যটক।

করোনার প্রভাবে গত দু’বছর ধরে ক্ষতির সম্মুখীন হয়ে থাকেন অসংখ্য পেয়ারা চাষীরা এবছরের শেষ মুহুর্তে কিছুটা লাভের মুখ দেখে অনেক খুশি পেয়ারা চাষীরা। পিরোজপুরের স্বরূপকাঠি আটঘর কুড়িয়ানা এবং ঝালকাঠির ভিমরুলি  এই অঞ্চলের জমিতে পেয়ারার ফলন হয়ে থাকে।

দেশের পাশাপাশি জেলা সহ রাজধানীতেও প্রতিদিন যাচ্ছে এখানকার পেয়ারা। চাষীরা বাগান থেকে পেয়ারা সংগ্রহ করে ভাসমান হাট গুলোতে এনে বিভিন্ন অঞ্চলের পাইকারদের কাছে বিক্রি করেন। পেয়ারা চাষিরা বলেন বর্তমানে পেয়ারার মণপ্রতি ৫০০ থেকে ৮০০ টাকায় বিক্রি করা হচ্ছে।

৪নং আটঘর কুরিয়ানা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মিঠুন হালদার বলেন, আটঘর কুড়িয়ানা ও পার্শ্ববর্তী ঝালকাঠি জেলা সদর ভিমরুলি সহ গ্রামের বাসিন্দারা শতবছর ধরে বংশানুক্রমে পেয়ারা চাষ করে আসছেন। তিনি আরো বলেন মৌসুমের শুরুতে দেশব্যাপী লকডাউন থাকাতে পেয়ারার দাম একেবারেই কম ছিল ছিলনা কোন পর্যটক। করোনার পরিস্থিতি ভালো হওয়াতে সরকার লকডাউন সম্পুর্ন ভাবে শিথিল করেছে তাই পেয়ারার মৌসুম শেষটা অনেক ভালো। তাই অনেক ভালো দামে বিক্রি হচ্ছে পেয়ারা এবং বিভিন্ন স্থান থেকে পর্যটক আসছেন।